১. প্রশ্ন : প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হওয়ার কারণ কী?
উত্তর : উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি।
২. প্রশ্ন : আকাশে মেঘ থাকলে গরম বেশি লাগে কেন?
উত্তর : মেঘ ভূপৃষ্ঠের তাপ বিকিরণে বাধা দেয় বলে।
৩. প্রশ্ন : পৃথিবীর কেন্দ্রস্থলে বস্তুর ওজন কেমন?
উত্তর : শূন্য।
৪. প্রশ্ন : পাহাড়ে ওঠা কষ্টকর কেন?
উত্তর : অভিকর্ষজ বলের বিপরীতে কাজ করার জন্য।
৫. প্রশ্ন : কোন রংয়ের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়?
উত্তর : কালো।
৬. প্রশ্ন : কয়টি পদ্ধতিতে তাপ পরিবহন হয়?
উত্তর : ৩টি।
৭. প্রশ্ন : সূর্য থেকে পৃথিবীতে তাপ আসে কোন পদ্ধতিতে?
উত্তর : বিকিরণ পদ্ধতিতে।
৮. প্রশ্ন : কঠিন পদার্থে তাপ কোন পদ্ধতিতে প্রবাহিত হয়?
উত্তর : পরিবহন পদ্ধতিতে।
৯. প্রশ্ন : তরল পদার্থে তাপ কোন পদ্ধতিতে প্রবাহিত হয়?
উত্তর : পরিচলন পদ্ধতিতে।
১০. প্রশ্ন : গ্রীষ্মকালে কোন ধরনের কাপড় পরিধান করা ভালো?
উত্তর : সাদা।
১১. প্রশ্ন : শীতকালে কেন কালো কাপড় পরিধান করা ভালো?
উত্তর : কালো কাপড় তাপ শোষণ করে বলে।
১২. প্রশ্ন : রেল লাইনে দুটি পাতের মধ্যে কেন ফাঁকা রাখা হয়?
উত্তর : তাপ বৃদ্ধির ফলে প্রসারিত হয়ে যেন বেঁকে না যায়।
১৩. প্রশ্ন : শীতকালে ভেজা কাপড় তাড়াতাড়ি শুকায় কেন?
উত্তর : বাতাসে জলীয় বাষ্প কম থাকে বলে।
১৪. প্রশ্ন : কোন মাধ্যমে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি?
উত্তর : কঠিন মাধ্যমে।
১৫. প্রশ্ন : চাঁদে কোনো শব্দ করলে শোনা যায় না কেন?
উত্তর : বাতাস নেই বলে।
১৬. প্রশ্ন : শূন্য ঘরে শব্দ জোরে হয় কেন?
উত্তর : শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ ক্ষমতা কম বলে।
১৭. প্রশ্ন : সমুদ্রের গভীরতা কী দিয়ে পরিমাপ করা হয়?
উত্তর : প্রতিধ্বনি দিয়ে।
১৮. প্রশ্ন : কম্পনাঙ্ক বাড়লে শব্দের তীক্ষ্মতা কী হয়?
উত্তর : বাড়ে।
১৯. প্রশ্ন : তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বাড়লে শব্দের তীক্ষ্মতা কী হয়?
উত্তর : কমে।
২০. প্রশ্ন : বিদ্যুৎ চমকাবার কিছুক্ষণ পরে শব্দ শোনা যায় কেন?
উত্তর : আলোর গতি শব্দের গতির চেয়ে বেশি।