বিশ্বব্যাংকের শর্ত আংশিক মেনে নিয়ে প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই ছাপতে রাজি হয়ে কাজ পাওয়ার চিঠি (নোটিশ অব অ্যাওয়ার্ড) নিয়েছেন মুদ্রণকারীরা।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা রোববার এ তথ্য জানিয়ে বলেন, এখন বই ছাপার কার্যাদেশ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। মুদ্রণকারীরা জামানতের টাকা জমা দিলেই কার্যাদেশ দেওয়া হবে।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এ প্রসঙ্গে বলেন, পাঠ্যবই নিয়ে একটি বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। সব পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এর নিষ্পত্তি হয়েছে। মুদ্রাকররা ইতিমধ্যে কাজ শুরুর প্রস্তুতি নিয়েছেন। সময়মতো দেশের সব শিক্ষার্থী বই পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
গত সোমবার শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের মধ্যস্থতায় দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক ও মুদ্রণকারী—উভয় পক্ষই নিজ নিজ অনড় অবস্থান থেকে সরে আসে। তখন বিশ্বব্যাংক মান যাচাইয়ের পর বিল দেওয়ার শর্ত থেকে সরে এসে জামানত ফি ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ রাখার শর্তে অনড় থাকে। এ বিষয়টি মুদ্রণকারীরাও মেনে নিয়ে কাজ করতে রাজি হন।
এনসিটিবির একজন কর্মকর্তা বলেন, এখন বই ছাপার কার্যাদেশ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তাঁরা আশা করছেন, ১ জানুয়ারিতেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া সম্ভব হবে।
এবার অবিশ্বাস্য কম দর দিয়ে সর্বনিম্ন দরদাতা হয়ে প্রাথমিকের পাঠ্যবই ছাপার কাজ নেওয়ার আয়োজন যখন চূড়ান্ত পর্যায়ে, তখন বিশ্বব্যাংক কয়েকটি শর্ত জুড়ে দেয়। অন্যতম শর্ত হলো বই ছেপে সারা দেশে পৌঁছার পর সেই বইয়ের নমুনা সংগ্রহ করে মান নিশ্চিত হয়েছে কি না তা যাচাইয়ের পর বিল পরিশোধ করা এবং জামানতও বাড়িয়ে দেওয়া হবে। এতে বেঁকে বসে সর্বনিম্ন দরদাতা হওয়া মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা ঘোষণা দেয়, শর্ত মেনে তারা কাজ করবে না। এ রকম পরিস্থিতিতে শিক্ষামন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় দুই পক্ষ ছাড় দেয়।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এ প্রসঙ্গে বলেন, পাঠ্যবই নিয়ে একটি বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। সব পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এর নিষ্পত্তি হয়েছে। মুদ্রাকররা ইতিমধ্যে কাজ শুরুর প্রস্তুতি নিয়েছেন। সময়মতো দেশের সব শিক্ষার্থী বই পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
গত সোমবার শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের মধ্যস্থতায় দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক ও মুদ্রণকারী—উভয় পক্ষই নিজ নিজ অনড় অবস্থান থেকে সরে আসে। তখন বিশ্বব্যাংক মান যাচাইয়ের পর বিল দেওয়ার শর্ত থেকে সরে এসে জামানত ফি ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ রাখার শর্তে অনড় থাকে। এ বিষয়টি মুদ্রণকারীরাও মেনে নিয়ে কাজ করতে রাজি হন।
এনসিটিবির একজন কর্মকর্তা বলেন, এখন বই ছাপার কার্যাদেশ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তাঁরা আশা করছেন, ১ জানুয়ারিতেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া সম্ভব হবে।
এবার অবিশ্বাস্য কম দর দিয়ে সর্বনিম্ন দরদাতা হয়ে প্রাথমিকের পাঠ্যবই ছাপার কাজ নেওয়ার আয়োজন যখন চূড়ান্ত পর্যায়ে, তখন বিশ্বব্যাংক কয়েকটি শর্ত জুড়ে দেয়। অন্যতম শর্ত হলো বই ছেপে সারা দেশে পৌঁছার পর সেই বইয়ের নমুনা সংগ্রহ করে মান নিশ্চিত হয়েছে কি না তা যাচাইয়ের পর বিল পরিশোধ করা এবং জামানতও বাড়িয়ে দেওয়া হবে। এতে বেঁকে বসে সর্বনিম্ন দরদাতা হওয়া মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা ঘোষণা দেয়, শর্ত মেনে তারা কাজ করবে না। এ রকম পরিস্থিতিতে শিক্ষামন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় দুই পক্ষ ছাড় দেয়।