ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হল সব সম্প্রদায়ের ছাত্রদের বসবাসের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। আগামী ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে এই হলে সব ধর্মের ও বর্ণের ছাত্ররা থাকতে পারবেন।
হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক এ জে এম শফিউল আলম ভূইয়ার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৩ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। রোববার সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তের অনুলিপি হলে পৌঁছায়।
এ সম্পর্কে হলের প্রাধ্যক্ষ শফিউল আলম ভূইয়া বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত করতে ছাত্রদের বসবাসের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হল নির্মিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধে সব সম্প্রদায়ের মানুষের আত্মোৎসর্গের কথা স্মরণ করে সবার জন্য এই হল উন্মুক্ত করার প্রয়োজন ছিল।
প্রাধ্যক্ষ জানান, এক হাজার শিক্ষার্থীর ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বিজয় একাত্তর হলে বর্তমানে ১ হাজার ৩০০ ছাত্র থাকেন। এঁদের সবাই মুসলিম সম্প্রদায়ের। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে যেকোনো সম্প্রদায়ের ছাত্র হলে আবাসিকের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তাঁদের সবাইকে মেধার ভিত্তিতে আসন বরাদ্দ দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো সাম্প্রদায়িক বিভাজন থাকবে না।
বিজয় একাত্তর হলে মুসলিম ছাত্রদের প্রার্থনার জন্য বর্তমানে একটি মসজিদ রয়েছে। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের জন্য উপাসনালয় বা আলাদা ক্যানটিনের ব্যবস্থা করার বিষয়ে প্রাধ্যক্ষ বলেন, সম্পূর্ণ অসাম্প্রদায়িক হল হিসেবে এটি প্রতিষ্ঠা করার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক অসীম সরকার বলেন, বিজয় একাত্তর হলের নামটির সঙ্গেই সর্বজনীনতা রয়েছে। সবার রক্তের বিনিময়েই স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। সিদ্ধান্তটি খুবই সময়োপযোগী ও উপযুক্ত হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগন্নাথ হল, শহীদুল্লাহ হল ও ছাত্রীদের হল ছাড়া অন্য হলগুলোতে কেবল মুসলিম সম্প্রদায়ের ছাত্ররা থাকতে পারেন।
জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ জানান, শহীদুল্লাহ হলে অমুসলিমদের থাকার ক্ষেত্রে কোনো বাধা না থাকলেও সেখানে তাঁরা থাকেন না।
এ সম্পর্কে জানতে শহীদুল্লাহ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আজিজুর রহমানকে ফোন করা হলে তিনি কোনো কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক এ জে এম শফিউল আলম ভূইয়ার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৩ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। রোববার সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তের অনুলিপি হলে পৌঁছায়।
এ সম্পর্কে হলের প্রাধ্যক্ষ শফিউল আলম ভূইয়া বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত করতে ছাত্রদের বসবাসের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হল নির্মিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধে সব সম্প্রদায়ের মানুষের আত্মোৎসর্গের কথা স্মরণ করে সবার জন্য এই হল উন্মুক্ত করার প্রয়োজন ছিল।
প্রাধ্যক্ষ জানান, এক হাজার শিক্ষার্থীর ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বিজয় একাত্তর হলে বর্তমানে ১ হাজার ৩০০ ছাত্র থাকেন। এঁদের সবাই মুসলিম সম্প্রদায়ের। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে যেকোনো সম্প্রদায়ের ছাত্র হলে আবাসিকের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তাঁদের সবাইকে মেধার ভিত্তিতে আসন বরাদ্দ দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো সাম্প্রদায়িক বিভাজন থাকবে না।
বিজয় একাত্তর হলে মুসলিম ছাত্রদের প্রার্থনার জন্য বর্তমানে একটি মসজিদ রয়েছে। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের জন্য উপাসনালয় বা আলাদা ক্যানটিনের ব্যবস্থা করার বিষয়ে প্রাধ্যক্ষ বলেন, সম্পূর্ণ অসাম্প্রদায়িক হল হিসেবে এটি প্রতিষ্ঠা করার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক অসীম সরকার বলেন, বিজয় একাত্তর হলের নামটির সঙ্গেই সর্বজনীনতা রয়েছে। সবার রক্তের বিনিময়েই স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। সিদ্ধান্তটি খুবই সময়োপযোগী ও উপযুক্ত হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগন্নাথ হল, শহীদুল্লাহ হল ও ছাত্রীদের হল ছাড়া অন্য হলগুলোতে কেবল মুসলিম সম্প্রদায়ের ছাত্ররা থাকতে পারেন।
জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ জানান, শহীদুল্লাহ হলে অমুসলিমদের থাকার ক্ষেত্রে কোনো বাধা না থাকলেও সেখানে তাঁরা থাকেন না।
এ সম্পর্কে জানতে শহীদুল্লাহ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আজিজুর রহমানকে ফোন করা হলে তিনি কোনো কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।