চাকরির জন্য প্রথমেই দরকার সুন্দর ও গোছানো জীবন বৃত্তান্ত। এই জীবন বৃত্তান্ত যে কোনো সময় প্রয়োজন হতে পারে আপনার। মাঝেমধ্যে দেখা যায়, সিভি জমা দেওয়ার পর কোনো সাড়া নেই। এর কারণ, সঠিকভাবে সিভি তৈরি না করার বাতিলের খাতায় নাম লিখিয়েছে আপনার আবেদনপত্র।
অনলাইনে একটু ঢুঁ মারলে পেয়ে যাবেন প্রফেশনাল সিভি তৈরির রাজ্যের নিয়ম। তবে যারা মাত্র পাস করে বেরিয়েছেন বা ১-২ বছরের বেশি কাজের অভিজ্ঞতা নেই, তাদের সিভির ধরন আর প্রফেশনালদের সিভির ধরন কিছুটা ভিন্ন। সিভি বা কারিকুলাম ভিটা ব্যক্তির পরিচয়, যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রাপ্তি, ইচ্ছা ইত্যাদির রিপোর্ট। সিভিতে পেশা ও শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি আরও কিছু ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন নিজের পছন্দ-অপছন্দ, আগ্রহ, শখ, নেতৃত্বদানের ক্ষমতাও যোগ করতে পারেন। এটি চাকরিদাতার কাছে নিজেকে তুলে ধরার আরেকটি উপযুক্ত কৌশল।
নিচের ফরমেটটি আপনাকে নিচের একটি ভালমানের সিভি তৈরিতে যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারে।