রবিবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
প্রসঙ্গত, প্রথমবারের মতো এবার একাদশে অনলাইন ভর্তি পদ্ধতি চালু করে সরকার। এ পদ্ধতি নিয়ে জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় লাখ লাখ শিক্ষার্থী নানা বিড়ম্বনা ও ভোগান্তির মধ্যে পড়েন। এরই মধ্যে প্রকাশিত একাদশ শ্রেণীর প্রথম মেধা তালিকায় ভর্তির সুযোগ পেয়েও দুই লাখ শিক্ষার্থী এখনও ভর্তি হতে পারেননি। অথচ শনিবার তাদের ভর্তি হওয়ার শেষ দিন ছিল।
একাদশে প্রথম মেধা তালিকায় ভর্তির জন্য নির্বাচিত করা হয়েছিল ১০ লাখ ৯৩ হাজার ৩৭৪ শিক্ষার্থীকে। আর দ্বিতীয় মেধা তালিকায় নির্বাচন করার কথা ছিল ৬২ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীকে। তবে ফল প্রকাশের পর নানা জটিলতায় দ্বিতীয় মেধা তালিকার সঙ্গে আরও ৩০ থেকে ৪০ হাজার শিক্ষার্থী যোগ হবে বলে ধারণা করা হয়েছিল। কিন্তু শনিবার ভর্তির শেষ দিনে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত দেখা গেছে, ৮ লাখ ৬১ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন। রাত ১২টায় আরও কিছু শিক্ষার্থী যোগ হবেন। কিন্তু ধারণার চেয়ে ভর্তি হতে না পারা শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় কয়েকগুণ বেড়ে গেছে, যা নিয়ে উৎকণ্ঠায় আছেন ভর্তি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
এর আগে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফল প্রকাশ নিয়েও বেশ জটিলতা হয়। কয়েক দফায় পেছানোর পর ২৯ জুন ফল প্রকাশ করে।