উচ্চ শিক্ষার্থে সৌদি আরব এশিয়া ও বিশ্বের মধ্যে এক অন্যতম অবস্থানে রয়েছে । আরবী ও ইসলামী শিক্ষা অর্জনের জন্য সৌদি আরব গোটা পৃথিবীর মধ্যে শীর্ষ স্থানীয় দেশ । বিজ্ঞান ও সাধারন শিক্ষায়ও সৌদি আরব পিছিয়ে নেই । রাজধানী রিয়াদের কিং সাউদ বিশ্ববিদ্যালয়, দাম্মামের কিং ফাহাদ পেট্রোল SPamp মিনারেল বিশ্ববিদ্যালয়, জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাংকিয়ের শীর্ষ সারির মধ্যে রয়েছে ।বৃত্তিতে অধ্যয়ন রত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সুযোগ সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে সৌদি আরবের অবস্থান শীর্ষে ।
নারী শিক্ষার ক্ষেত্রেও সৌদি আরব পিছিয়ে নয় , বরং সমগ্র পৃথিবীতে যেখানে নারীরা স্বাধীনতার নামে, আধুনিক শিক্ষার নামে নির্যাতিত, ধর্ষিত, সেখানে সৌদি আরব নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে নিয়ে এসেছে বিপ্লব! নিশ্চিত করেছে নারীর নিরাপত্তা, আধুনিক উচ্চ শিক্ষা, স্বাধীনতা ।
সৌদি আরবেই রয়েছে শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপত্তা ও পর্দার ব্যবস্থা, উন্নত ও আধুনিক সকল সুবিধা সম্পন্ন একটি পূর্ণাঙ্গ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় । যার নাম “প্রিন্সেস নূরা বিনতে আব্দুর রহমান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন” । এ ছাড়াও সৌদি আরবের প্রায় সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়েরই রয়েছে মহিলাদের জন্য পূণাঙ্গ সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন সম্পূর্ণ পৃথক ক্যাম্পাস ।
তাছাড়াও শিক্ষাঙ্গনের ‘সহ শিক্ষা’ নামক সবচেয়ে বড় ব্যাধি হতেও প্রায় সৌদি আরব মুক্ত ।
১৩৯৫হি: মোতাবেক ১৯৭৫ সালে সৌদি আরবে উচ্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয় । যার অধীনে প্রায় ২৫ টি সরকারি উঁচু মানের বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে । এর মধ্যে শীর্ষ স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে সৌদি সরকার সর্ব স্তরের বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য সহজে উঁচু মানের ও আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের সুবিধার্থে বেশ কিছু লক্ষে বৃত্তি প্রদান করে আসছে । লক্ষ গুলো হলো;-
• ইসলামের সুমহান বিশ্ব শান্তির বাণীকে সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষে একদল যোগ্য বাহিনী গড়ে তোলা ।
• আরবি ভাষা ও সংস্কৃতির সংস্পর্শে নিয়ে আসা ।
• একদল যোগ্য ক্যাডার বাহিনী গঠন করা, যারা প্রশাসনিক ও বৈজ্ঞানিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি অর্জনে সহায়তা করবে । ইত্যাদি ।
লক্ষ্যনীয়:-
বিদেশে পড়া শোনা করা সব সময় সবার জন্য কল্যাণ জনক হয় না । এক জন আদর্শ ছাত্রের উচিত সব সময় তার লক্ষ ও উদ্দেশ্যের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা । যার বিদেশে অধ্যয়ন করতে ইচ্ছুক ( যে দেশেই হোক না কেন ) তাদের কে খেয়াল রাখতে হবে যে, তারা যে দেশে যে বিষয়ে অধ্যয়ন করতে চাচ্ছে সেখানে তাদের লক্ষ পূরণে কতটুকু পরিবেশ বিদ্যমান রয়েছে !
বিদেশে যাওয়া, বিবাহ, ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ ভাল কাজের পূর্বে চিন্তা ভাবনা করা, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন লোকদের সাথে পরামর্শ ও এস্তেখারা করে নেওয়া উত্তম ।
সৌদি আরবের প্রায় সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ( মদিনার ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় ব্যাতিত ) বিদেশী শিক্ষার্তিদের জন্য অধ্যয়নের সুযোগ অত্যন্ত সীমিত ।
সৌদি আরবের বেশীরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে (মদিনার ইসলামী বিশ্ব:, কিং আব্দুল আযীজ বিশ্ব: ব্যতীত ) আরব দেশ সমূহ ব্যতীত অন্য দেশ হতে আগত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রথমেই সরাসরি অনার্স কোর্সে অধ্যয়নের সুযোগ নেই, এক্ষেত্রে তাদের কে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি ভাষা শিক্ষা ইনষ্টিটিউটে ভর্তি হতে হয় । অতঃপর, ভাষা শিক্ষা ইনষ্টিটিউটের সন্তোষ জনক ফলাফল অর্জিত হলে, অনার্স কোর্সে অধ্যয়নের সুযোগ হয় ।
সাধারণত ভর্তির শর্ত সমূহে ভর্তির জন্য বিশেষ কোন ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয় না । তবে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারন ( আরবি ও ইসলামিক বিষয় ব্যাতিত ) কোন বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স করতে চাইলে IELTS, GRE ইত্যাদি আর্ন্তজাতিক মানের পরীক্ষা সমূহের নির্দিষ্ট স্কোরের প্রয়োজন হয় । এবং আরবি ও ইসলামিক বিষয়ের ক্ষেত্রে – কিয়াস (আরবি ভাষা সংশ্লিষ্ট আর্ন্তজাতিক মানের ) পরীক্ষার স্কোরের প্রয়োজন হয় । এবং অনেক সময়ই ভর্তির শর্ত সমূহের মধ্যেও পূর্ববর্তী পরীক্ষা সমূহের অতি উচুঁ মানের ফলাফল চাওয়া হয় না । এবং অন্যান্য বিষয়ে বিশেষ কোন দক্ষতাও চাওয়া হয় না । তবে সৌদি আরবের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে ভর্তির সুযোগ পাওয়া অত্যন্ত প্রতিযোগিতা মূলক ! এখানে পূর্ববর্তী পরীক্ষা সমূহের অতি উচুঁ মানের ফলাফল না চাইলেও, ভর্তির সুযোগ পেতে হলে পূর্ববর্তী পরীক্ষা সমূহের ফলাফল অনেক ভাল হতে হয় ।
সৌদি আরবে বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য এখনও পর্যন্ত মেডিকেলে পড়ার সুযোগ নেই ।
এখানে বৃত্তিতে পড়াকালীন সময়ে বাহিরে কোন প্রকার পার্ট টাইম / ফুল টাইম কাজ করা নিষিদ্ধ । এতে ধরা খেলে জেল জরিমানা হতে পারে এবং পড়াশুনা বন্ধ সহ দেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে ।
আবেদনের শর্ত ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সমূহ:-
• আরবি ভাষা ইনষ্টিউট বা অনার্স পর্যায়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের বয়স ১৭ – ২৩ (কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৫ বছর ) বয়সের মধ্যে হতে হবে । মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ৩০ বছর, এবং পি. এইচ. ডি. প্রোগ্রামের জন্য ৩৫ বছর বয়সের মধ্যে হতে হবে ।
• আবেদনকারী যদি সৌদি আরবের অন্য কোন প্রতিষ্ঠান হতে বৃত্তি প্রাপ্ত হয় , তাহলে তার আবেদন গ্রহন করা হবে না।
• ছাত্রীদের বৃত্তিতে আবেদনের জন্য শর্ত হল, তাদের কোন মাহরাম সৌদি আরবের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষার্থী হতে হবে, অথবা ছাত্রীর সাথে বৃত্তির জন্য আবেদনকারী হতে হবে, বা সৌদিতে বৈধ ইকামাধারী অবস্থানকারী হতে হবে ।
• শিক্ষার্থী যদি কোন কারনে কোন বিশ্ববিদ্যালয় হতে বরখাস্ত হয়ে থাকে, তাহলে তার আবেদন গ্রহণ করা হবে না । (কিং আব্দুল আযিজ বিশ্ববিদ্যালয়, জেদ্দা )
• সৌদি আরবের স্থানীয় আইন বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উপর প্রযোজ্য হবে, সুতরাং শিক্ষার্থীদের অবশ্যই তা মানতে হবে ।
• সৌদি আরবের আইনের বাইরে কোন প্রকার রাজনীতি, সন্ত্রাসবাদ, ও চরমপন্থা অবলম্বন করা যাবে না এবং এসবের আলোচনাও করা যাবে না ।
• বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন কালীন সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্বাবধানে থাকবে ।
• বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদেরকে তাদের বৃত্তি কালীন নির্দিষ্ট কোর্স সম্পন্ন হলে দেশে ফেরত চলে যেতে হবে ।
• যারা জন্মগত ভাবে মুসলিম না, তাদের ইসলাম গ্রহণের সনদ পত্র, (যদি প্রযোজ্য হয় )
• যারা ভাষা শিক্ষা ইনস্টিটিউট, ডিপ্লোমা বা অনার্স কোর্সের জন্য আবেদন করতে চায়, তাদের উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পর পাঁচ বছরের মধ্যেই আবেদন করতে হবে।
• পাসপোর্ট থাকতে হবে ।
• পিছনে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের টুপি ও চশমা ছাড়া ছবি । (ছবির সাইজ হবে 6/4)
• ছাত্রীদের আবেদনের ক্ষেত্রে মাহরাম অভিভাবকের ইকামার কপি ।
• সিভিল সার্জন অফিস হতে সরকার কতৃক স্বীকৃত মেডিকেল ফিটনেসের সনদ পত্র নিতে হবে । (প্রাপ্ত মেডিকেল ফিটনেস সনদ পত্রের আরবি অনুবাদ ও নোটারী করা )
• পূর্ববর্তী পরীক্ষা সমূহের সকল সনদ ও নম্বর পত্র গুলোকে অনুমোদিত অনুবাদ কেন্দ্র হতে আরবি অনুবাদ এবং নোটারী করাতে হবে, তারপর এগুলোকে সংশ্লিষ্ট বোর্ড, শিক্ষা ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কতৃক সত্যায়ন এবং সর্বশেষ সৌদি এ্যাম্বাসি কতৃক সত্যায়ন করতে হবে ।
• জন্ম নিবন্ধন পত্রের আরবি অনুবাদ ও নোটারী করাতে হবে ।
• HSC/আলীমের প্রশংসা পত্রের আরবি অনুবাদ ও নোটারী ।
• হাফেজ হলে হিফজ সার্টিফিকেট ও আরবি অনুবাদ ও নোটারী করতে হবে ।
• নাগরিকত্ব সনদপত্রের আরবি অনুবাদ ও নোটারী ।
• নিরাপত্তা সংক্রান্ত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিয়ে রাখা ( সৌদির অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সময় এ পত্রটি চায় । এ ছাড়াও সৌদিতে আসার ভিসা পেতে হলে অবশ্যই এ পত্রটি এ্যাম্বাসিতে জমা দিতে হবে ।)
• আবেদনকারীর নিজ দেশের ইসলামিক ফাউন্ডেশন অথবা দুজন বিশিষ্ট আলেম হতে তাজকিয়া (চারিত্রিক প্রশংসা পত্র) নিতে হবে । (এ ক্ষেত্রে আমাদের দেশে যে সকল বিশিষ্ট আলেমগন তাজকিয়া দেন ও যাদের তাজকিয়া উল্লেখযোগ্য তারা হলেন:- ঢাকা কাটাবন মসজিদের খতিব মাও: খলিলুর রহমান মাদানী, মাসিক মদীনার সম্পাদক মাও: মহিউদ্দিন খাঁন, রাবিতাত আল আলম ইসলামী (World Muslim League) এর বাংলাদেশের অফিস:-৫/৫ গজনভী রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা ।, ড. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ আহমেদ কারিম-IIUC, চট্রগ্রাম, মাও: কামালুদ্দিন জাফরী-জামেয়া কাসেমীয়া, নরসিংদী, আল্লামা সুলতান যওক নদভী- জামেয়া দারুল মা আরিফ আল ইসলামিয়া চট্রগ্রাম, প্রমূখ ।)
• সর্বশেষ উপরে উল্লেখিত সকল কাগজ পত্র গুলো প্রত্যেকটি jpg ফরমেটে প্রায় ২০০ kb সাইজের মধ্যে রেখে অত্যন্ত ভাল ভাবে স্ক্যান করে রাখতে হবে, যাতে করে জুম করলেও ভাল ভাবে পড়া যায় ।
সুযোগ সুবিধা সমূহ:-
• বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বেতন ও পরীক্ষার ফি মওকুফ।
• বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের কোন কোন বিভাগ ও ইনস্টিটিউট সমূহে সংশ্লিষ্ট বই সমূহ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয় ।
• যারা কোন প্রকার অকৃতকার্য হওয়া ছাড়াই পরীক্ষায় ‘মুমতাজ’ ফলাফল অর্জন করবে তাদের কে নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত স্টাইপেন্ড প্রদান করা হয়ে থাকে, এবং তাদের জন্য থাকে পছন্দমত বিশ্ববিদ্যালয়ের উঁচু মানের বিষয় সমূহ বাছাই করে নেয়ার অধিকার ।
• বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের নির্ধারিত রেষ্টুরেন্ট গুলোতে শিক্ষার্থীদের খাবারের বিলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নির্দিষ্ট হারে ভর্তুকি দিয়ে থাকে ।
• বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ফ্রি আবাসনের ব্যবস্থা করে থাকে । উম্মুল কোরা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবাহিতদের পরিবার সহ থাকার সুবিধার্থে ফ্রি আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে ।
• বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতি মাসে নির্দিষ্ট হারে (অনার্স, মাস্টার্স, পি. এইচ. ডি.) স্তর অনুযায়ী স্টাইপেন্ডের ব্যবস্থা রয়েছে।
• বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে প্রতি বছর বিনামূল্যে নিজ নিজ দেশ হতে ঘুরে আসার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ হতে যাওয়া ও আসার টিকিট ।
• প্রয়োজন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব হাসপাতাল ও সরকারি হাসপাতাল সমূহে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ঔষধের ব্যবস্থা রয়েছে ।
• বৃত্তি বিভাগের পক্ষ হতে হজ্ব, ওমরা আদায় করানো হয় এবং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান সমূহে শিক্ষা সফরে নিয়ে যাওয়া হয় ।
• সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা ‘‘ফ্যামিলি ভিসার“ জন্য আবেদন করতে পারবে ।
• এছাড়াও সৌদি আরবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে ও বাহিরে রয়েছে বিভিন্ন সময়ে সহীহ দ্বীন, ঈমান আকিদা শিক্ষার বিভিন্ন কোর্স, দারস, যেখানে অনেক সময়েই সংশ্লিষ্ট কিতাব সমূহ বিনামূল্যে বিতরন করা হয়, কোন কোন সময় স্টাইপেন্ডর ব্যবস্থা এবং খাওয়া দাওয়া ও আবাসনের ব্যবস্থা থাকে
কিং সউদ বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী ভাষাতত্ত্ব ইন্সটিটিউটের বিভিন্ন প্রোগ্রামে এপ্লিকেশন গ্রহণ করা শুরু হয়েছে। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীগণ নীচে দেয়া লিংকগুলোতে গিয়ে আবেদনপত্র সাবমিট করতে পারেন। এপ্লিকেশন করার সর্বশেষ তারিখ