চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৮ হাজার ২৭৬ জন।
রেজাল্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন রেজাল্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন
গত বছর এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৬৯ দশমিক ৬০ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪২ হাজার ৮৯৪ জন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, এবার সারাদেশে পাসের হার ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৮ হাজার ২৭৬ জন।
রেজাল্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন রেজাল্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন
এর মধ্যে কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে এক হাজার ৯১২ জন।
দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ৬৪ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে তিন হাজার ৮৯৯ জন।
রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৪০ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ছয় হাজার ৭৩ জন।
সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৬৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে এক হাজার ৩৩০ জন।
চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার ৬৪ দশমিক ৬০ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ হাহার ২৫৩ জন।
বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ১৩ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৮৭ জন।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৮ দশমিক ১৯ শতাংশ। আর মাদ্রাসা বোর্ডে ৮৮ দশমিক ১৯ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছে।
রেজাল্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন রেজাল্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন
বেলা একটায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফলাফলের তথ্য তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এর পরপরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ফল প্রকাশ করা হবে।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন, এবার এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে জিপিএর পাশাপাশি প্রাপ্ত নম্বরও দেওয়া হবে।
গ্রেড পদ্ধতিতে ফল দেওয়া শুরু হওয়ার পর থেকে নম্বর দেওয়া বন্ধ করা হয়েছিল। শুধু একজন শিক্ষার্থী কত জিপিএ পেত, তা দেওয়া হতো। ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, একজন শিক্ষার্থী সৃজনশীল, বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে কত নম্বর পেল, তা-ও আলাদাভাবে অনলাইনে দেওয়া হবে।
গত ৩ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয় জুনে। এ বছর দেশের আটটি সাধারণ এবং মাদ্রাসা, কারিগরিসহ ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীন মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১২ লাখ ১৮ হাজার ৬২৮ জন। অবশ্য এর মধ্যে বেশ কিছু পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল।